Loading
Close Menu

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

    What's Hot

    WooCommerce Pre-Orders Plugin ব্যবহার গাইড

    17/09/2025

    Automation WooCommerce Orders with WhatsApp

    29/08/2025

    WC Incomplete order Recovery (Single-file WooCommerce Plugin)

    23/08/2025
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn TikTok
    Thursday, November 13
    Facebook X (Twitter) Instagram
    This is FL FaysalThis is FL Faysal
    • Home
    • Branding
    • Tuotorial
    • Freelancing
      • Fiverr
      • UP Work
    • Ethical Hacking
    • WordPress
    • Web Design
    • About Me
    This is FL FaysalThis is FL Faysal
    Home » ম্যালওয়্যার কি? ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ
    Ethical Hacking

    ম্যালওয়্যার কি? ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ

    Fl_FaysalBy Fl_Faysal14/04/2024Updated:09/06/2024No Comments5 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp VKontakte Email
    xr:d:DAGCZW0swbQ:6,j:9051534203435000025,t:24041414
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest

    ম্যালওয়্যার কি?

    xr:d:DAGCZW0swbQ:6,j:9051534203435000025,t:24041414

    ম্যালওয়্যার হল এক ধরনের ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম যেটি সিস্টেমের স্বাভাবিক কাজকে ব্যহত করতে, গোপন information চুরি করতে, কোনো সংরক্ষিত কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে, আপনার উপর নজরদারি করা, আপনার ডিভাইসের কার্যক্ষমতা হ্রাস করা বা আপনার ডিভাইসে থাকা গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা সমূহের ক্ষতিসাধন করা ইত্যাদি কাজে ম্যালওয়্যার ব্যবহৃত হয়। সহজ ভাষায় ম্যালওয়্যার একটি ক্ষতিকর সফটওয়্যার। ব্যবহার করা হয়।

    ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার(Malicious software) এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল ম্যালওয়্যার। প্রতিদিন হাজারো সিস্টেম বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার দ্বারা ইনফেক্ট হচ্ছে।

    ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ
    ম্যালওয়্যার মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে৷ তবে আমরা সচরাচর যে ম্যালওয়্যারগুলোর সম্মুখীন হয়ে থাকি সেগুলো হলো- ম্যালওয়্যার মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তাদের মর্ধ্যে কমন ম্যালওয়্যার হল ভাইরাস, ট্রোজান, র‍্যানসমওয়্যার, স্পাইওয়্যার, ওয়র্মস । বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার বিভিন্ন ভাবে কম্পিউটারের ক্ষতি করে থাকে। এগুলো সম্পর্কে নিচে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো –

     

    ১. স্পাইওয়্যার

    এটি যেকোন সিস্টেম বা কম্পিউটারে ইউজার এর অজান্তেই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এর প্রধান কাজ হলো আপনার উপর নজরদারি করা এবং আপনার যাবতীয় গোপন তথ্য হ্যাকারের নিকট পৌঁছে দেওয়া। সাধারণত আননোন সোর্স থেকে যেকোন সফটওয়্যার ডাউনলোড করার মাধ্যমে স্পাইওয়্যার আমাদের সিস্টেমের এক্সেস নিয়ে থাকে। কিছু জনপ্রিয় স্পাইওয়্যার হলো : Key loggers, Adware, Browser hijackers, Rootkit.

     

    ২. র‍্যানসমওয়্যার

    র‍্যানসম বলে মূলত মুক্তিপণকে বুঝাই। র‌্যানসমওয়্যার (Ransomware) এমন এক ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস, যা আপনার কম্পিউটার ডিভাইসকে আক্রমন করে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে থাকা আপনার সবগুলো ফাইলকে এনক্রিপ্ট অর্থাৎ লক করে দিবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ম্যালওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারের সকল ফাইলকে এত বড় কী (Key) দিয়ে লক করে ফেলবে যে, তা প্রযুক্তিগতভাবে আনলক করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এতে করে আপনি আর আপনার সেই ফাইলগুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন না। সবচেয়ে বেশি আক্রমণ করা র‌্যানসমওয়্যারগুলো যথাক্রমে- CryptoLocker, WannaCry, CryptoWall, Locky, Petya, CryptXXX, notPetya etc.

     

    ৩. ট্রোজন:

    ট্রোজন ভাইরাস সাধারণত কম্পিউটারে যেকোনো কিছু ডাউনলোড করার মাধ্যমে অ্যাটাক করে থাকে। অনেক সময় ইমেইলের মাধ্যমে থাকা ম্যালিশিয়াস লিংক থেকে ট্রোজান ভাইরাস ছড়াতে পারে। এটি এমন এক ধরনের ম্যালওয়্যার, যা আপনার কাছে অত্যন্ত কার্যকরী, সুসংবদ্ধ ও আকর্ষণীয় রূপে নিজেকে উপস্থাপন করবে। আর আপনিও আপ্লুত হয়ে প্রোগ্রামটি ইন্সটল করে ফেলবেন। এই ট্রোজন ম্যালওয়্যারগুলো আপনার ডিভাইসে থাকা ডাটাসমূহকে ডিলিট, এডিট, মডিফাই করতে সক্ষম। এমনকি এটি আপনার ব্রাউজারে থাকা যাবতীয় পাসওয়ার্ডও চুরি করার ক্ষমতা রাখে। ট্রোজান অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন: Backdoor Trojan, (DDoS) Trojan, Downloader Trojan, Remote access Trojan.

     

    ৪. ওয়র্মস

    একটি কম্পিউটার ওয়ার্ম হল এক ধরনের ম্যালওয়্যার যার প্রাথমিক কাজ হল স্ব-প্রতিলিপি করা এবং অন্য কম্পিউটারকে সংক্রমিত করা। এটি সাধারণত যে কোন সফটওয়ারের vulnerability থেকে আক্রমণ করে। এটি কোনো ভাবে আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারলে নিজেকে গুন করার চেষ্টা করে। এর মানে আপনার কম্পিউটারে ওয়র্মস নিজের অনেকগুলো কপি তৈরি করবে এবং আপনার সিস্টেমকে স্লো করে দিবে। এবং আপনার কম্পিউটার থেকে যদি আরেকটি কম্পিউটারে কিছু কপি করেন তবে এটি সেই কম্পিউটারকেও আক্রান্ত করবে। এবং রিতিমত নিজের হাজার হাজার ফাইল এবং একই নামের ফোল্ডার বারবার তৈরি করে আপনার সিস্টেমকে স্লো করে ফেলবে। এছাড়াও বিভিন্ন ফাইল ডিলিট করে দিতে পারে মডিফাই করতে পারে। ওয়র্মস অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন: Cryptoworms, Internet worms, Instant messaging worms, Email worms, File Sharing Worms.

     

    ৫. ব্যাকডোর

    ব্যাকডোর কথাটির অর্থ হচ্ছে পিছনের দরজা, অর্থাৎ যেকোন ওয়েবসাইট বা সিস্টেমের ইউজারের অবর্তমানে অন্য একটি ইউজার তৈরি করা এবং সেটিতে এক্সেস নিয়ে যে কোনো কম্পিউটার বা ওয়েবসাইটের ক্ষতিসাধন করে এই ব্যাকডোর ভাইরাস। ব্যাকডোর ভাইরাসের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিসাধন করা হয় যেমন: Website defacing, Server hijacking, Data theft.

    কিভাবে ম্যালওয়্যার আমাদের কম্পিউটার সিস্টেমে অনুপ্রবেশ করে?
    ম্যালওয়্যার বিভিন্ন উপায়ে আমাদের ডিভাইসে প্রবেশ করতে পারে। তবে এসবের পিছনে মূল ভূমিকায় থাকি আমরা নিজেরাই৷ কারণ আমাদের অসতর্কতার কারণেই ম্যালওয়্যার আমাদের ডিভাইসে ঢুকতে পারে। এখন প্রশ্ন হল আপনার কম্পিউটার বা সিস্টেমে ম্যালওয়্যার কি ভাবে আসতে পারে ? বর্তমান সময়ে আপনার কম্পিউটার ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হবার সবচাইতে কমন সোর্স হল ইন্টারনেট। ইন্টারনেটে আপনি যদি কোনো ম্যালিসিয়াস ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন, কোনো পাইরেটেড সফটওয়্যার, গেমস বা ম্যালিসিয়াস কনটেন্ট ডাউনলোড করে থাকেন, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে থাকা এডে ক্লিক করেন এছাড়াও ম্যালিসিয়াস ইমেইল ওপেনের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার আসতে পারে। এছাড়াও এক্সটার্নাল যে কোন সোর্স যেমন পেনড্রাইভ, সিডি ড্রাইভ এর মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

    কিভাবে ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়?

    ● ক্র্যাক/Nulled সফটওয়্যার ব্যবহার না করা:

    ম্যালওয়্যারের আক্রমণের শিকার হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে ফ্রিতে এই ক্র্যাক সফটওয়্যার ব্যবহার করার কারণে৷ আমাদের মধ্যে অধিকাংশই প্রয়োজনীয় সব সফটওয়্যার ইন্টারনেটের বিভিন্ন আনঅফিশিয়াল সোর্স থেকে ফ্রিতে ডাউনলোড করি৷ খুব সহজে সফটওয়্যার এর সাথে যেকোনো ম্যালওয়ার অথবা ভাইরাস বাইন্ড করে আমাদের কম্পিউটারে মেলওয়ার গুলো রান করা হয়।

    ● অপরিচিত কোনো উৎস হতে পাওয়া মেইল বা ফাইল ওপেন না করা:

    প্রতিনিয়তই বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের মেইল আসতে থাকে৷ আর আমরাও না বুঝে, না শুনে মেইল ওপেন করে ফেলি। অথবা কেউ কোনো লিংক/ফাইল দিলে কোনো কিছু চেক না করেই সেই লিংক/ফাইল ওপেন করে থাকি৷ হতে পারে সেই লিংক/ফাইল এমনভাবে তৈরি করা যে তা ওপেন করার সাথে সাথে ম্যালওয়্যার আপনার ডিভাইসে নিজ থেকে ইন্সটল হয়ে যাবে।

    ● আমাদের সফটওয়্যারগুলোকে সবসময় আপটুডেট রাখতে হবে যাতে ব্যাকডেটেড কোন ফাইল এর vulnerability থেকে ভাইরাস আমাদের অ্যাটাক না করতে পারে।

    ● আমাদের কম্পিউটারে অবশ্যই কোন এন্টিভাইরাস অথবা ফায়ারওয়াল ইনস্টল করা থাকতে হবে।
    যাতে কোন ম্যালিশিয়াস স্ক্রিপ্ট অথবা virus যদি আমার সিস্টেমে ইঞ্জেক্ট হয় তা ফাইলটি রান করতে দিবেনা।

    ● আমাদের কম্পিউটারের সমস্ত ফাইল এবং সফটওয়্যারগুলোর নিয়মিত ব্যাকআপ অবশ্যই রাখা প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে আমাদের কোন ফাইল অথবা সিস্টেম যদি hack হয় তাহলে আমরা আমাদের ব্যাকআপ রাখা ফাইলগুলো থেকে পুনরুত্থান করতে পারব।

    Follow on Facebook Follow on YouTube Follow on TikTok
    Share. Facebook LinkedIn WhatsApp Email
    Previous Articleওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি কি?
    Next Article Dark & Deep Web

    Related Posts

    WordPress eCommerce Website এ Floating “Order Now” Button যোগ করে Sales বাড়ান

    10/05/2025

    অর্ডারের আগেই ডেলিভারি চার্জ নিন! | WooCommerce Partial Payment & Advance Payment Setup (COD Friendly)

    05/05/2025

    WordPress Websites Security and Maintenance

    05/12/2024

    Earn $1000 Per Month Write Blog: Start Now!

    30/09/2024
    fast
    Follow Me
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp

    Categories

    • BRANDING
    • FREELANCING
    • FIVERR
    • UPWORK
    • ETHICAL HACKING
    • WORDPRESS
    • ABOUT FL FAYSAL

    FREELANICNG COURSE

    • WORDPRESS
    • WEB SECURITY
    • BUNDLE COURSE
    • Privacy Policy

    Subscribe to Updates

    © 2025 FL Blog. Designed by FL Faysal.
    Facebook Vimeo WhatsApp TikTok Instagram YouTube

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.