Loading
Close Menu

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

    What's Hot

    WooCommerce Pre-Orders Plugin ব্যবহার গাইড

    17/09/2025

    Automation WooCommerce Orders with WhatsApp

    29/08/2025

    WC Incomplete order Recovery (Single-file WooCommerce Plugin)

    23/08/2025
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn TikTok
    Thursday, November 6
    Facebook X (Twitter) Instagram
    This is FL FaysalThis is FL Faysal
    • Home
    • Branding
    • Tuotorial
    • Freelancing
      • Fiverr
      • UP Work
    • Ethical Hacking
    • WordPress
    • Web Design
    • About Me
    This is FL FaysalThis is FL Faysal
    Home » পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং
    Branding

    পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং

    Fl_FaysalBy Fl_Faysal12/01/2024Updated:07/03/2024No Comments7 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp VKontakte Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest

    🧿🧿 পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কি????? আমরা অনেকেই বুঝিনা। এবং বুঝতেও চাইনা। বুঝলেও করতে চাই না । কিন্তু নিজের এবং আপনার ব্যবসা এর জন্য পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
    .
    পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং হলো সবাই একনামে চিনবে। নিজেকে এমন ভাবে প্রচার করতে হবে যেনো আমার কাউকে ডাকা লাগবেনা, সবাই আমাকে খুঁজে নিবে। অর্থাৎ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং হল মূলত নিজেকে বা নিজের ব্যক্তিত্বকে সকলের সামনে তুলে ধরা বা পরিচিতি করানো। আর অনলাইন পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং বলতে নিজেকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া তে ওপেন করে দেয়া, যাতে সবাই খুঁজে নিতে পারে ।
    .
    🧿🧿 একবারও ভেবে দেখেছেন কি, বিভিন্ন পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের ভালো দিকগুলোর কথা যখন আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে শুনি, তখনই কিন্তু আমরা পণ্যটি কিনি বা ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো সেবা/সার্ভিস টি গ্রহণ করে থাকি। সর্বোপরি ওই পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু আমাদের কাছে বাড়ে। যেমন আড়ং/ ক্যাটস-আই এর কথা ধরুন না, আপনাকে কেও একজন যদি বলে চলো, নিউ মার্কেট এর দোতলা থেকে তোমাকে একটা জিন্স কিনে দেই। .. অথবা বললো চলো ক্যাটস আই থেকে জিন্স কিনে দেই .. কোনটার ইম্প্রেশন আপনার কাছে ভালো লাগবে ? এটাই ব্র্যান্ড ভ্যালু ।
    .
    এবার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের কথা বাদ দিয়ে নিজের কথা ভাবুন তো। যদি আপনার ভালো দিকগুলো অন্যদের জানানো যায়, তাহলে অন্যদের কাছেও আপনার গ্রহণযোগ্যতা বা ব্র্যান্ডমূল্য অনেকটা বেড়ে যাবে। সবাই আপনার কাজ, আগ্রহ, সামর্থ্য ও যোগ্যতা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবে।
    .
    🧿 পার্সোনাল ব্র্যান্ড যে যে সুবিধা দেয়:
    ——————————————
    – অন্যের কাছে নিজের একটা বিশ্বাসযোগ্যতা সৃষ্টি করে ।
    – আপনি যা বলতে চাবেন, তা সবাই মন দিয়ে শুনবে, কারণ আপনার কথার ভ্যালু বেড়ে যাবে ।
    – পরবর্তীতে আপনার প্রোডাক্ট/ সার্ভিস নিয়ে আপনার ব্যবসা শুরু করা আর সাফল্য পাওয়া অনেক সহজ হবে ।
    – অনলাইন প্রভাব বৃদ্ধি করে ।
    – প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করে ।
    – কাজ এবং ক্যারিয়ারকে নিরাপদ করে ।
    – নতুন চাকরির/ব্যবসা এর সুযোগ তৈরি হয় ।
    .
    .
    ✨✨ তো কিভাবে বাড়াবেন ব্র্যান্ড ভ্যালু ?
    ——————————————
    ১. গুগল এ নিজের উপস্থিতি
    ———————————-
    যেকোনো মানুষ আপনাকে জানতে প্রথমেই গুগল করবে, তাই গুগল এর সার্চ রেজাল্ট এ আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল গুলো আসছে কিনা সেটা দেখুন । যদি না আসে আপনি সার্চ রেজাল্ট রিফাইন করার জন্য (https://brandyourself.com) ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিজেকে গুগল এ শক্তিশালী করতে পারবেন । কেও টুলস টির ব্যবহার না জানলে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন ।
    .
    .
    ২. গুগল মাই বিসনেস (GMB) – http://business.google.com
    ————————————————–
    এখানে নিজের একটা প্রোফাইল তৈরি করুন। এতে কেও আপনাকে গুগল এ সার্চ করলে, আপনাকে গুগল ডান দিকে ফিচার্ড আকারে দেখাবে যাকে গুগল লিস্টিং বলা হয়, এইখানে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন, ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল, রিভিউ এগুলো দেখা যাবে । তাছাড়াও গুগল ম্যাপ এ আপনি নিজের নাম দিয়ে সার্চ করলে নিজের লোকেশন ম্যাপ এ সেট আপ করতে পারবেন । কারো যদি কোনো প্রকার সাহায্য লাগে আমাকে ইনবক্স করলে আমি সাহায্য করবো |
    .
    .
    ৩. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (social media) পরিচ্ছন্ন উপস্থিতি
    ————————————————–
    লিংকডইন, ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, pinterest, reddit, quora.com, blogger.com, snapchat সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (সোশ্যাল মিডিয়া) পার্সোনাল ব্র্যান্ডিংয়ের অনন্য মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন ধরুন লিংকডইন পেশাজীবীদের জন্য একটি চমৎকার জায়গা। এখানে একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মপ্রতিষ্ঠানের নাম, কাজের বিবরণ, বিশেষ স্বীকৃতিসহ বিভিন্ন তথ্য দেওয়া থাকে। লিংকড–ইন থেকেই অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের যোগ্য কর্মী খুঁজে নেয়। তাই ভালোভাবে একটি লিংকডইন প্রোফাইল তৈরি করে অন্যদের সঙ্গে যুক্ত হলে ক্যারিয়ারে নতুন সুযোগ তৈরির সম্ভাবনা থাকে। আমি লিঙ্কেডিন এ প্রোফাইল করা, লিঙ্কেডিন কানেকশন, জব সার্চ ও লিঙ্কেডিন আউটরিচ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছে আগের একটা পোস্ট এ । একইভাবে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আপনার উপস্থিতি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
    .
    .
    ৪. আপনি যে বিষয়ে এক্সপার্ট তা নিয়ে নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া তে পোস্ট করা :
    ————————————————–
    নিজের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে আপনি যে বিষয়ে এক্সপার্ট সে বিষয়ে নিয়মিত কথা বলুন / পোস্ট করুন । যেমন আপনি ওয়েবসাইট ডিজাইন নিয়ে অথবা রাজনীতি নিয়ে, অথবা বর্তমান ফ্যাশন নিয়ে, অথবা ব্যবসা/ফাইন্যান্স/ব্যাঙ্কিং নিয়ে, অথবা নিদৃষ্ট কোনো সার্ভিস / প্রোডাক্ট নিয়ে এক্সপার্ট । আপনি আপনার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কয়েকটা টপিক এর উপর মনস্থির করুন আর সেই টপিক নিয়ে কথা বলা শুরু করুন ।
    এতে আপনার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়বে এবং একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি হবে । পরে আপনার এই ফলোয়ার দের কাছেই আপনার যেকোনো প্রোডাক্ট / সার্ভিস সহজেই সেল করতে পারবেন, কারণ তারা আপনাকে বিশ্বাস করে । আপনার কাজ থেকে পেতে চায় ।

    আপনাকে তখনই সবাই ফলো করবে, যখন আপনার কথা বা পোস্ট অন্যদের উপকারে আসবে। তাই প্রয়োজনীয় কনটেন্ট পোস্ট করুন।
    .
    .
    ৫. মানসম্মত এবং বর্তমান পরিস্থিতির সাথে মানানসই ব্লগ / কনটেন্ট তৈরি করা :
    ————————————————–
    লিংকড-ইনে, ব্লগ বা facebook এ কেমন করে লেখা লেখি শুরু করব? কি বিষয় নিয়ে লিখব? বাংলা না ইংরেজি লিখব?

    লিখতে গিয়ে ভূল বসত বা চর্চা না থাকার কারনে এক গাদা ভূল হলেও লিখে ফেলুন। এক মাস পরে দেখবেন মানুষের ফিডব্যাক নিয়ে এবং কথা শুনে ৭০% শুধরে নিয়েছেন। বাকি ৩০% নিজেই লেখার মাধ্যমে ঠিক হয়ে যায়। অনেকে মনে করেন লিখলে যদি ভুল হয়! ভূল হবে, শিখবেন অনেক তবুও প্রচেষ্টা থাকবে সারাদিন কিছু না কিছু লেখার। বাংলা কিংবা ইংরেজি যে কোন ভাষায়।

    আমি কিন্তু কোথাও থেকে কপি করে কনটেন্ট বানাতে বলছে না । এই কাজ তা অবস্যই করা যাবে না । কারণ আপনাকে সব সময় ট্রান্সপারেন্ট থাকতে হবে । সবই মস্তিষ্কের প্রডাকশন। শুধু একটু চিন্তা করলেই অনেক বিষয়ে লিখতে পারবেন।
    .
    .
    ৬. নিয়মিত অডিও / ভিডিও পডকাস্ট তৈরি করা :
    ————————————————–
    বাইরের দেশ গুলো তে সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার রা, শুধু যে ব্লগ লিখেন তা নয় । তারা বিভিন্ন অডিও পডকাস্ট তৈরি করে, ইউটুব এ ভিডিও তৈরি করে। আপনার ব্লগ এর কথা গুলো কে শুধু একটু সাজিয়ে নিয়ে ক্যামেরা এর সামনে বলে গুছিয়ে বললে – সুন্দর ভিডিও পডকাস্ট তৈরি হয়ে যায়, যা আপ্নে আপনার ইউটুব চ্যানেল অথবা ফেইসবুক ওয়াচ এ আপলোড করে দিতে পারবেন । ভিডিও এর REACH লিখা থেকে ২০০ গুন্ বেশে হয়, এটা প্রমাণিত সত্য ।
    .
    .
    ৭. সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে আলোচনা করা এবং অন্যদের সাহায্য করা :
    ————————————————–
    ফেইসবুক, লিঙ্কেডিন, reddit, quora.com, সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপে যুক্ত হয়ে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের সুযোগ থাকে। আপনি যে বিষয়ে এক্সপার্ট সেই বিষয়ের গ্রুপ এ জয়েন হয়ে, পোস্ট করে ডিসকাস করতে পারেন, কমেন্ট এ যারা বিভিন্ন প্রব্লেম নিয়ে আছে তাদের সাজেশন দিতে পারেন । আস্তে আস্তে আপনাকে মানুষ চিনতে থাকবে আর নিজের একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি হবে । অবশ্যই প্রয়োজনীয় কনটেন্ট পোস্ট করুন যেটা সবার উপকারে আসবে ।
    .
    .
    ৮. নিজের একটা ব্লগ ওয়েবসাইট থাকা এবং নিয়মিত পোস্ট করা
    ————————————————–
    যদি সম্ভব হয়, নিজের একটা ব্লগ ওয়েবসাইট করে ফেলুন, যেখানে আপনি সবসময় নিজের পোস্ট শেয়ার করতে পারেন । যেমন: https://flfaysal.com

    যদি সম্ভব না হয় তাহলে ফ্রি তে গুগল এর (http://blogger.com) এ নিজের একটা ব্লগ ওয়েবসাইট খুলে ফেলুন। এবং আপনার টপিক এর উপর নিয়মিত পোস্ট করুন, এতে গুগল এ আপনার ব্র্যান্ড এর ভ্যালু তৈরি হবে এবং কোনো প্রকার SEO (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন) ছাড়াই আপনার কনটেন্ট গুলো গুগল এ দেখা যাবে । এই বিষয় টি কিছুটা টেকনিকাল হলেও আপনারা চেষ্টা করলেই পারবেন । আমার ইউটুব চ্যানেল “FL Faysal” তে এই নিয়ে ডিটেল একটা ভিডিও আছে । কারো যদি কোনো প্রকার সাহায্য লাগে আমাকে ইনবক্স করলে আমি অবশ্যই সাহায্য করবো ।
    .
    .
    নিজের ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করার কিছু অন্তরায় :
    ————————————————–
    ● নিজের প্রকৃত নাম ব্যবহার না করা, fake প্রোফাইল ব্যবহার করা ।

    ● নিজের সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া, মিথ্যা বলা ।

    ● বিভ্রান্তি ও উসকানিমূলক পোস্ট করা ।

    ● কটূক্তিমূলক পোস্ট করা বা কাউকে রোস্ট করা ।

    ● অশ্লীল এবং নোংরা পোস্ট দেওয়া ।

    ● সারা দিন অসংখ্য সেলফি ও আজেবাজে পোস্ট দিয়ে সবাই কে বিরক্ত করা ।

    ● ব্যক্তিগত কথোপকথনের স্ক্রিনশট পোস্ট করা/ কাউকে ছোট করা ।

    ● অযথা Meme শেয়ার করে সময় নষ্ট করা ।

    ● একই পোস্ট বার বার করে মানুষের বিরক্তি সৃষ্টি করা ।
    .
    .
    অনেকে যদি আমার এই পোস্ট পড়ে উপকৃত হন, তাহলে আমি লিংকডইন, ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, pinterest, reddit, quora.com, blogger.com, snapchat, google my business সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আলাদা করে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাল্লাহ ।

    সোশ্যাল মিডিয়া তে অযথা সময় নষ্ট না করে, হোক না সবাই সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার । সবার কাছ থেকেই না হয় আমরা জানলাম, শিখলাম । মন্দ কি ?

    about FL Faysal: https://about.flfaysal.info

    Branding #PersonalBranding #SocialMediaInfluencer #FL Faysal

    Follow on Facebook Follow on YouTube Follow on TikTok
    Share. Facebook LinkedIn WhatsApp Email
    Next Article অনলাইনে ফেইক ক্লায়েন্ট কিভাবে চিনবেন?

    Related Posts

    Why a Portfolio Matters for Freelancers and Business Owners

    18/12/2024

    Freelancing may not be for you

    26/08/2024

    আপওয়ার্ক এ প্রপোজাল সেন্ড করার কিছু ট্রিকস

    06/07/2024

    চাকরি/ ক্লায়েন্ট পাওয়ার সহজ কৌশল | LinkedIn Tricks

    10/05/2024
    fast
    Follow Me
    • Facebook
    • YouTube
    • LinkedIn
    • WhatsApp

    Categories

    • BRANDING
    • FREELANCING
    • FIVERR
    • UPWORK
    • ETHICAL HACKING
    • WORDPRESS
    • ABOUT FL FAYSAL

    FREELANICNG COURSE

    • WORDPRESS
    • WEB SECURITY
    • BUNDLE COURSE
    • Privacy Policy

    Subscribe to Updates

    © 2025 FL Blog. Designed by FL Faysal.
    Facebook Vimeo WhatsApp TikTok Instagram YouTube

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.